ভুল হলে ক্ষমা করবেন
{ ভুল হলে ক্ষমা করবেন }
মেয়েরা একবার হলেও পড়বে, লিখতে চাইনি শুধু কোন না কোন বোনের উপকারে আসবে তাই লিখলাম। আর যদি একজন বোনের ও উপকারে আসে তাহলে আমার লিখাটা স্বার্থক হবে।
গরীব ঘরের একটি সহজ সরল মেয়ে নাম তার মেঘলা। বাবা মায়ের এক মাত্র সন্তান মেঘলা। অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে মেয়েটিকে তারা পড়া শোনা করাচ্ছেন। মেয়েটা লেখাপড়ায় ও ফাস্ট, অনেক মেধাবী একটি ছাত্রী। জি পি এ ফাইভ নিয়ে ঢাকায় একটি ভাল কলেজে ভর্তি হয়েছে এখানে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করছে। মেয়েটি অনেক স্বপ্ন দেখতো অনেক লেখা পড়া করে ভাল একটা জব করবে। বাবা মা কে নিয়ে একটু ভাল ভাবে বাঁচবে। অনেক মন দিয়ে পড়াশোনা করে যাচ্ছে মেয়েটা।
কয়েক মাস পর কলেজের একটা ছেলে মেঘলা কে প্রপোজ করলো ছেলেটার নাম ছিল বাবি। ভীষন ভাল ছেলে তার পরও মেঘলা প্রপোজ টা গ্রহন করেনি, সে বাবিকে বলল তোমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছি না যদি অপেক্ষা করতে পারো তাহলে ওকে। বাবি বলল আমি তোমার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করবো।
এই ভাবে দিন গেল মাস গিয়ে বছর গেল এখন মেঘলা ফাইনাল ইয়ার এ দুই মাস পর তার ফাইনাল পরিক্ষা। মেঘলার এক বান্ধবীর বিয়ে, মেঘলা কে অনেক মিনতি করে যাওয়ার জন্য রাজি করেছে।
এখন মেঘলা ভাবছে বড় লোক বান্ধবীর বিয়ে একটু ভাল করে পার্লারে সাজ গুজ করে যেতে হবে। কিন্তু টাকা পাবে কই সে বাবি কে গিয়ে বললো আমাকে ১ হাজার টাকা ধার দিতে পারবে মাস শেষে দিয়ে দেব। বাবি বলল আচ্ছা দেব, পরের দিন মেঘলা চলে গেল একটি পার্লারে তার আরেকটা বান্ধবী কে নিয়ে। জীবনের প্রথম গেছে সে পার্লারে সাজতে। আর সেই পার্লারের মেয়েটা ছিল একটা খারাপ মেয়ে, টাকা ওয়ালার ছেলেদের সাথে মেয়েটির হাত ছিল, সে সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ফাঁদে ফেলে ঐ পয়সা ওলাদের কাছে পাঠিয়ে দিত।
মেঘলা তার ফাঁদে পড়ে গেল, মেঘলা কে বলল
দিদি আপনি উপরের রুমে চলে যান ওখানে স্পেশাল সাজ দেওয়া হয় আর এখানে সিট ও খালি নেই সে চলে গেল উপরের রুমে। আর যেতেই রুমের ভিতর তিনটা ছেলে ছিল দুজনে মেঘলার মুখে কাপর দিয়ে বেঁধে দিল একজনে দরজা লাগিয়ে দিল পরে মেয়েটি কে দুজন ধরে রাখলো এক জন ধর্ষণ করল। ছিঃ এরা আবার নিজেকে পুরুষ বলে, তিন জন মিলে বন্ধ রুমে একটি অসহায় মেয়েকে রেপ করে, এদের কে হিজড়া বললে হিজড়া দের ও অপমান করা হবে। ওরা তো পশুর চেয়েও জঘন্য। ভাবতে অবাক লাগে ওরা ও কোন মায়ের গর্ভে জন্ম নিছে। ধিক্কার জানাই এই রকম পুরুষ দের।
মেঘলার বান্ধবী পার্লারের মেয়েটা কে বলল আমার বান্ধবী কই সে বলল তোমার বান্ধবী তো অনকে আগেই চলে গেছে তার পর সেও চলে গেল। ওরা মেঘলা কে দুইদিন ধরে রেপ করে। মেয়েটি তখন আদ মরা কি করবে গিয়ে বান্ধবী কে সব বলল, বান্ধবী মেঘলা কে নিয়ে থানায় মামলা করলো। মেঘলা কে হাসপাতালে নেওয়া হল সত্যি তাকে রেপ করা হয়েছে কি না তা পরিক্ষা করার জন্য কিন্তু ডাক্তার টাকা খেয়ে ভুল রিপোর্ট দিল আর পুলিশ ঘুষ খেয়ে কোর্ট এ মিথ্যে সাক্ষী দিল ভাল মেয়ে টা কে চরিত্রহীনা বানিয়ে দিল। এই হল আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা। যেখানেই শুধু বড় লোক রাই বিচার পায় আর গরিবের কোন বিচারই নেই। ভাবতে অবাক লাগে }
এখন এই অসহায় মেয়েটি সমাজে কি ভাবে মুখ দেখাবে। পরের দিন ই মেয়েটির ভিডিও টি ইন্টার নেটে ছেড়ে দিল। গ্রামের মানুষরা দেখে মেয়েটির বাবা মাকে অনেক অপমান করছে আর বলছে তোমরা শহরে পড়ার নাম করে মেয়েটি কে দিয়ে
খারাপ কাজ করাচ্ছো ছিঃ ছিঃ। গ্রামের লোকের
অপমান সহ্য না করতে পেরে মেঘলার বাবা মা দুজনেই বিষ খেয়ে সুইসাইড করলেন।
মেঘলা সেই কথা শুনে সেও গলায় দড়ি দিয়ে
সুইসাইড করল, আর মেঘলা মারা যাওয়ার
পর বাবি টা ও পাগল হয়ে গেল। চারটা প্রান
আর একটা ভালবাসার ঘর অকালে ঝরে গেল..............
শেষকথাঃ সব বোন দের অনুরোধ করে বলছি যে তোমরা অপরিচিত কোন পার্লারে একা কখনো যাবেনা। আর গেলে নিজের ভাই অথবা বোন কে নিয়ে যাবে। কারন আপন তো আপনই। কে জানে এই রকম ঘটনা কার জীবনে ঘটে যায়। আর আমার এই পোস্ট টা লাইক না দিয়ে একটা শেয়ার দাও যাতে সারা দেশের বোনেরা পড়তে পারে আর একটু সচেতন হতে পারে।
BDS/Thanks guys love you all..?
আর একটা কথা না বল্লেই নয় কোনো বোনকে নিয়ে বাজে কথা বলবেন না comment boxse please ★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
মেয়েরা একবার হলেও পড়বে, লিখতে চাইনি শুধু কোন না কোন বোনের উপকারে আসবে তাই লিখলাম। আর যদি একজন বোনের ও উপকারে আসে তাহলে আমার লিখাটা স্বার্থক হবে।
গরীব ঘরের একটি সহজ সরল মেয়ে নাম তার মেঘলা। বাবা মায়ের এক মাত্র সন্তান মেঘলা। অনেক কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে মেয়েটিকে তারা পড়া শোনা করাচ্ছেন। মেয়েটা লেখাপড়ায় ও ফাস্ট, অনেক মেধাবী একটি ছাত্রী। জি পি এ ফাইভ নিয়ে ঢাকায় একটি ভাল কলেজে ভর্তি হয়েছে এখানে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করছে। মেয়েটি অনেক স্বপ্ন দেখতো অনেক লেখা পড়া করে ভাল একটা জব করবে। বাবা মা কে নিয়ে একটু ভাল ভাবে বাঁচবে। অনেক মন দিয়ে পড়াশোনা করে যাচ্ছে মেয়েটা।
কয়েক মাস পর কলেজের একটা ছেলে মেঘলা কে প্রপোজ করলো ছেলেটার নাম ছিল বাবি। ভীষন ভাল ছেলে তার পরও মেঘলা প্রপোজ টা গ্রহন করেনি, সে বাবিকে বলল তোমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছি না যদি অপেক্ষা করতে পারো তাহলে ওকে। বাবি বলল আমি তোমার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করবো।
এই ভাবে দিন গেল মাস গিয়ে বছর গেল এখন মেঘলা ফাইনাল ইয়ার এ দুই মাস পর তার ফাইনাল পরিক্ষা। মেঘলার এক বান্ধবীর বিয়ে, মেঘলা কে অনেক মিনতি করে যাওয়ার জন্য রাজি করেছে।
এখন মেঘলা ভাবছে বড় লোক বান্ধবীর বিয়ে একটু ভাল করে পার্লারে সাজ গুজ করে যেতে হবে। কিন্তু টাকা পাবে কই সে বাবি কে গিয়ে বললো আমাকে ১ হাজার টাকা ধার দিতে পারবে মাস শেষে দিয়ে দেব। বাবি বলল আচ্ছা দেব, পরের দিন মেঘলা চলে গেল একটি পার্লারে তার আরেকটা বান্ধবী কে নিয়ে। জীবনের প্রথম গেছে সে পার্লারে সাজতে। আর সেই পার্লারের মেয়েটা ছিল একটা খারাপ মেয়ে, টাকা ওয়ালার ছেলেদের সাথে মেয়েটির হাত ছিল, সে সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ফাঁদে ফেলে ঐ পয়সা ওলাদের কাছে পাঠিয়ে দিত।
মেঘলা তার ফাঁদে পড়ে গেল, মেঘলা কে বলল
দিদি আপনি উপরের রুমে চলে যান ওখানে স্পেশাল সাজ দেওয়া হয় আর এখানে সিট ও খালি নেই সে চলে গেল উপরের রুমে। আর যেতেই রুমের ভিতর তিনটা ছেলে ছিল দুজনে মেঘলার মুখে কাপর দিয়ে বেঁধে দিল একজনে দরজা লাগিয়ে দিল পরে মেয়েটি কে দুজন ধরে রাখলো এক জন ধর্ষণ করল। ছিঃ এরা আবার নিজেকে পুরুষ বলে, তিন জন মিলে বন্ধ রুমে একটি অসহায় মেয়েকে রেপ করে, এদের কে হিজড়া বললে হিজড়া দের ও অপমান করা হবে। ওরা তো পশুর চেয়েও জঘন্য। ভাবতে অবাক লাগে ওরা ও কোন মায়ের গর্ভে জন্ম নিছে। ধিক্কার জানাই এই রকম পুরুষ দের।
মেঘলার বান্ধবী পার্লারের মেয়েটা কে বলল আমার বান্ধবী কই সে বলল তোমার বান্ধবী তো অনকে আগেই চলে গেছে তার পর সেও চলে গেল। ওরা মেঘলা কে দুইদিন ধরে রেপ করে। মেয়েটি তখন আদ মরা কি করবে গিয়ে বান্ধবী কে সব বলল, বান্ধবী মেঘলা কে নিয়ে থানায় মামলা করলো। মেঘলা কে হাসপাতালে নেওয়া হল সত্যি তাকে রেপ করা হয়েছে কি না তা পরিক্ষা করার জন্য কিন্তু ডাক্তার টাকা খেয়ে ভুল রিপোর্ট দিল আর পুলিশ ঘুষ খেয়ে কোর্ট এ মিথ্যে সাক্ষী দিল ভাল মেয়ে টা কে চরিত্রহীনা বানিয়ে দিল। এই হল আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা। যেখানেই শুধু বড় লোক রাই বিচার পায় আর গরিবের কোন বিচারই নেই। ভাবতে অবাক লাগে }
এখন এই অসহায় মেয়েটি সমাজে কি ভাবে মুখ দেখাবে। পরের দিন ই মেয়েটির ভিডিও টি ইন্টার নেটে ছেড়ে দিল। গ্রামের মানুষরা দেখে মেয়েটির বাবা মাকে অনেক অপমান করছে আর বলছে তোমরা শহরে পড়ার নাম করে মেয়েটি কে দিয়ে
খারাপ কাজ করাচ্ছো ছিঃ ছিঃ। গ্রামের লোকের
অপমান সহ্য না করতে পেরে মেঘলার বাবা মা দুজনেই বিষ খেয়ে সুইসাইড করলেন।
মেঘলা সেই কথা শুনে সেও গলায় দড়ি দিয়ে
সুইসাইড করল, আর মেঘলা মারা যাওয়ার
পর বাবি টা ও পাগল হয়ে গেল। চারটা প্রান
আর একটা ভালবাসার ঘর অকালে ঝরে গেল..............
শেষকথাঃ সব বোন দের অনুরোধ করে বলছি যে তোমরা অপরিচিত কোন পার্লারে একা কখনো যাবেনা। আর গেলে নিজের ভাই অথবা বোন কে নিয়ে যাবে। কারন আপন তো আপনই। কে জানে এই রকম ঘটনা কার জীবনে ঘটে যায়। আর আমার এই পোস্ট টা লাইক না দিয়ে একটা শেয়ার দাও যাতে সারা দেশের বোনেরা পড়তে পারে আর একটু সচেতন হতে পারে।
BDS/Thanks guys love you all..?
আর একটা কথা না বল্লেই নয় কোনো বোনকে নিয়ে বাজে কথা বলবেন না comment boxse please ★★★★★★★★★★★★★★★★★★★